ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

আজকে আমার ওয়েবসাইটের সম্মানিত ভিজিটরদের  একটা গুরুত্বপুণ বিষয় হলো ।

বতমান অনলাইন এর প্রসার হওয়ার কারণে ফ্রিল্যান্সিরদের ওয়েবডেভেলপমেন্ট এর উপর বেশি কাজ পাওয়া যাচ্ছে মার্কেটে প্লেসে ।

আপনি যদি অনলাইনে ব্লগ আটিকেল লিখতে চান ,

তাহলে আপনার একটা ওয়েসাইট মাস্ট লাগবে ।তাই আপনি একটি ওয়েবসাইট ওয়েবেডেভেলপমেন্ট ছাড়া ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেনা ।

তাই এই কাজটি করে থাকে ওয়েবডেভেলপার ।

ওয়েবডেভেলমেন্ট এর কমপ্লিট গাইডলাইন :

যদি বতমান ও ভবিষ্যৎতে  ওয়েব ডেভলার হতে চাইলে ,আমার জানা মতে এই ব্লগ পোস্ট টি আপনার জন্য একান্ত পড়া প্রয়োজন হবে ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

তাই ওয়েব ডেভেলপার বিষয়ে কথা বলবো , তাই আপনারা মনোযোগ সহকারে ব্লগটি পড়বেন ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলতে কী :

যেমন একটি ওয়েবসাইট ওয়েবডেভেলপার কাছ থেকে পরিপুণ ডিজাইন বা ওয়েসাইট তৈরি কে আমরা ওয়েব ডেভলামেন্ট কাজ বলি ।

ওয়েবসাইট সাজানোর সময় ডেভলপার কে অবশ্যই ক্লায়েন্ট সাইড ভাষা ‍ও সাভার সাইট ভাষা মিল রেখে , তাকে একটা সুন্দর ও অথপূণ ওয়েবসাইট বানাতে হবে ।

তারঁপর ডেভলার কে বলতে হবে যে ডিজাইন বা টেমপ্লেট ,

কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট ও ডাটাবেজ সমন্বয় হলো একজন ডেভলপার কাজের সঠিক মাধ্যম ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

এই কাজ গুলো সাজানোর জন্য  php, mysql  এর পাশাপাশি  html .css , javascript , jquery , bootsrap  এই গুলো ছাড়া একজন ডেভলার ওয়েবসাইট প্রফেশনাল ভাবে গড়াতে পারবেনা ।

গুগল সাইটে র‌্যাংকিং করার জন্য ও আপনার সাইট লাইভ হওয়া পযন্ত ওয়েবসাইট কাজ চলমান থাকবে ।সব কাজ নিজে করাটা ভালো না ।

যে পারে তাকে দিয়ে কাজটি পরিপুণ ভাবে করিয়ে নিবেন । ভালো স্কিল ডেভলেপ করতে হবে ।

ডেভেলপমেন্ট কেন শিখবেন :

তাই ওয়েবডেভলপমেন্ট কাজ যদি আপনার ভালো না লাগে তাহলে অন্য সেক্টরে যাবেন। ওয়েব ডেভলপমেন্ট কাজ শেখার ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে ।

কারণ এগুলো হচ্ছে কোডিং এর কাজ যদি কোডিং মিস হয়ে তাহলে সাইট কাজ করবেন এটাই বাস্তব ।

বতমান মানুষ ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বেশি ফোকাস দিচ্ছে ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

কারন আপনি যে কোনো বিজনেস করতে গেলে ,

আপনার একটা ওয়েবসাইট লাগবে ।

তাই আপনাকে বলতেছি ভরিষ্যৎ এর জন্য ওয়েবডেভলপমেন্ট কাজ শিখাটা অত্যন্ত জরুলি । এই সেক্টরে কাজ আপনি কাজ প্রচুর পাবেন ।

তাই এটলিস্ট কাজের মূল্য  নিয়ে কোনো টেনশন করার অবকাশ নেই ।এখন কাজ শেখার পড় যদি আপনি মনে করে ইনকাম কত হবে ।এইটা হলো বোকামির কাজ ।

ওয়েবডেভলপার কাজের সাথে পরিচিত হওয়া যাক  :

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

ডাটাবেস :

প্রথমে একটি ওয়েবসাইটের ডাটাবেস একটি গুরুত্বপূণ পাট ।

একজন ডেভলপার জ্ঞান কাজে লাগিয়ে কাজ ভালো ভাবে সম্পুণ করতে হবে ।

একজন ডাটাবেস কাজ এর সিস্টেম আরডিবিএম এস ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

এবং ডেভলপার কাজ করার পর সাইটটি আপনার গুগলে সাচ করলে পাওয়া যায় । পরবতীতে সাইট অডমিন ব্যবহার করতে পারে ।

সাভার :

যেমন সাভার কোড আকারে তথ্যের সাথে কাস্টমাইজড করে থাকে সাভার সাইট পয়েন্ট ।

অর্থ্যাৎ সাভা্র সাইটের জন্য ব্যকএন্ড সাথে ক্রিপ্টিং করে ওয়েবসাইটের পিছনে গপ্ল তৈরি করে ।

এই ব্যাক এন্ড কোনো ইউজার দেখতে পারবেনা যা ওয়েবসাইটের মধ্যে বিদ্যমান থাকবে ।যা সা্ভার সাইটের মাধ্যম কাজ সর্ম্পন করা হয় ।

যেমন ক্লায়েট এর সাথে কথা বলে বা প্রয়োজনীয় সাইটে দেখতে পারে ।

সাভার সাইট কন্টাক্ট ভাবে তৈরি করার ফলে কতুপক্ষ সাথে যোগাযোগ করা যায় ।

ক্লায়েট সাইট :

ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য স্ক্রিপিং বা ফ্রন্ট এন্ড ডেভলপার এর সাথে ক্লায়েট সাইট একজন ওয়েব ডেভলপার লাগবে ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

এবং কোডিং করার ফলে একটি ওয়েবসাইট কি কি ফিচার আছে তা দেখতে পারে । যেমন লেআউট ফন্ট রঙ মেনু ও প্রয়োজনীয় সাইট গুলি সবচেয়ে জরুলি হয়ে থাকে ।

 কত দিন লাগবে ডেভেলপমেন্ট শিখতে :

এটি একটি টেকনিকেল পাট যা আপনি মাথার ভিতর যেমন লোড নিতে পারবেন , ততো তাড়াতাড়ি শিখতে পারবে । সববিছু দ্রুত শিখার জন্য সময় লাগবে ।

তাই এই সাইটের কাজের জন্য প্রতিনিয়ত আপডেট থাকতে হবে ।আপডেট এর সাথে কাজ করলে আপনি ইজি ভাবে শিখতে পারবেন ।

গুগল থেকে যে আপডেট গুলো আসবে তা ভালো ভাবে পযবেক্ষণ করা ।

যেমন কাজ ভালো করলে আপনার ক্লায়েন্ট সন্তষ্ঠ হবে ।ডেভলপিং শিখতে ৬ থেকে ১ বছর লেগে যেতে পারে । শিখাটা আপনার উপর নিভর করবে ।

ওয়েব ডেভলপম্টে ও ডিজাইনিং কী :

বতমান ওযেবসাইট কাঠামো ভালো না হলে ভিজিটরদের মন আকৃষ্ঠ হবে না ।

একজন দক্ষ ডেভলপার লাগবে যেন তার পূবে কাজ কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকে ।কিন্তু কাজ দুইটি যা ডিজাইনিং ও ডেভলাপিং ।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ

কিন্তু দুইটি সেক্টর আলাদা ,ডাটাবেস নিয়ন্ত্রণ  , ডাটা প্রসেসিং কিকিউরিটি নিমান ,

ইউজার ও এডমিন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করা এপ্লিকেশন সকল ফিচার ফাংশনও ডাইনামিক ভাবে কাজগুলো ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে রাখা ।

ডিজাইনিং কাজ আলাদা ভাবে করতে হবে যা সব ক্রিয়েটিব থাকে ।

ডেভলপিং করে মাসিক আয় :

যদি আপনি ভালো কাজ পারেন ,

এবং মাসিক কত কাজ ফাইবার কম্পিলিট করেছেন তার ‍উপর আপনার আয় নিভর করবে ।কাজের অডার না পেলে আয় তো হবে না ।

শুরু তে  একজন ‍নতুন ডেভলপার প্রথমে মাসে গড়ে ৮ লক্ষ টাকা ইনকাম করে ।

কিন্ত বাংলাদেশ কাজ করে আপরি মাসে ২০০০০ -৩০০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবে ।

আপনাদের সঠিক কথা গুলো বললাম আশা করি বুঝতে পারছেন ।

লেখক ,

মো: ইউসুফ আলী মামুন

Author: Hasan

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *