কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

আমরা আজকে জানবো ,

কিওয়াড বলতে কি বোঝায় এবং রিসাচ করার নিয়ম ।আজকের পর থেকে আপনাদের কিওয়াড রিসাচ বিষয়ে কোনো কনফিউশন থাকবেনা ।

কিওয়াড বলতে আমরা গুগল এ সহজ ভাবে যা লিখে সাচ করি ,

এবং কাঙ্গিত তথ্য  খঁজে বের করার কে বলা হয় কিওয়াড রিসাচ ।

কিন্ত এখানি অন পেজ এর গুরুত্ব অবশ্যই কাজে লাগবে ।

গুগল কিওয়াড রিসাচ করার ফলে আপনা ব্লগ আর্টিকেল তাড়াতড়ি র‌্যাংক করে থাকে ।

তাই গুগল এর ফ্রি কিওয়াড রিসাচ এর ফলে আপনার সাইটে প্রচুর ট্রাফিক জেনারেট করত পারবেন খুব সহজে ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ :

এবার আপনাদের রিসাচ সম্পর্কে বলবো ,

গুগল বতমান প্রতি মাসে আপডেট করে আসছে ।যার ফলে সাচ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে এখন অনেকেই হিমশিম খাচ্ছে ।

কিন্তু এসইও এর ক্ষেত্রে কিওয়াড রিসাচ জন্য গুগল নিয়ম পরিবতন করেনি । ব্লগ আর্টিকেল লেখার জন্য এসইও ফ্রেন্ডলি স্ট্যান্ডাড ভাবে  কিওয়াড রিসাচ করা ।গুগল আর্টিকেল র‌্যাংক করার জন্য একমাত্র কিওয়াড রিসাচ এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট ফাস্ট পেজে গুগলে দেখাবে ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

ওয়েবসাইট আর্টিকেল পোস্ট করার আগে আপনার কে কিওয়াড রিসাচ বিষয় গুরুত্ব দিতে হবে । অর্থ্যাৎ গুগল কিওয়াড রিসাচ করার সময় দেখতে পাবেন ,

কোন কিওয়াড গুলো লিখে বেশি সাচ হচ্ছে সেগুলো খেয়াল করে কাজ করতে হবে । আপনারা সব সময় ইজি কিওয়াড দিলে আর্টিকেল পাবলিস্ট করবেন ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

তাহলে আপনার ব্লগ সাইটে আর্টিকেল টি র‌্যাংক করার সমব্ভনা বেশি থাকে ।

কিন্তু আপনারা বলতে পারেন আবার কিওয়াড কত প্রকার ।

এটা বলাটা একদম বোকামো ছাড়া কিছুই না ।তাই আমরা ফ্রি কিওয়াড রিসাচ টুল ব্যবহার করে ২-৩ ধরনের হয়ে থাকে ।

শট টেইল কিওয়াড কী :

অথ্যাৎ এই ধরনের কিওয়াড গুলো শটকাট হয়ে থাকে ।

ওয়াড সংখ্যা ২-৩ ধরনের হয়ে থাকে । যেমন , আপনি ব্লগ আর্টিকেল মনিটাইজেশন করে টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

কিন্তু যে গুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা দিয়ে ব্লগ আর্টিকেল পাবলিস্ট করলে গুগল র‌্যাংক করবেনা । এজন্যই কম্পিটিশন টা অনেক বেশি এ কারণে নিউ ব্লগার হলে শট টেইল কিওয়াড ব্যবহার করা যাবে না ।

লঙ্ক টেইল কিওয়াড :

লঙ্ক টেইল কিওয়াড আমার জানা মতে ৩ -৪ টি শব্দের বেশি হয় না ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

আপনাদের লঙ্ক টেইল কিওয়াড উদাহরণ দিবো , যেমন বতমান মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট লিখে টাকা ইনকাম করুন সহজেই ।

আমরা এই বাক্যটিকে লঙ্ক টেইল কিওয়াড বলি ।তাই আমরা এই ধরনের কিওয়াড গুলো গুগল সাচ ইঞ্জিন র‌্যাংক করার পসিবলিটি অনেক বেশি হয় ।

তাই এগুলো ইউনিক হয়ে থাকে , সে কারণে আপনি নতুন ব্লগার হয়ে থাকলে ,

আপনাকে লঙ্ক টেইল কিওয়াড ব্যবহার করা উত্তম ।

এবং এই কিওয়াড গুলো সাচ ভডিলউম কম থাকে ।

তাই গুগল এর সাচ এর ক্ষেত্রে কম্পিটিশন ও কম করতে হবে ।

কিওয়াড রিসাচ গুরুত্ব কেন :

ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরির পর আপনাকে কিওয়াড রিসাচ এর উপর বেশি ফোকাস দিতে হবে ।

তাই আপনাকে জানতে হবে গুগল সাচ মানুষেরা কোন ধরনের কিওয়াড লিখে সাচ করছে ‍ও কোন ওয়াড লিখে প্রতিনিয়তেো কোন কিওয়াড গুলো সাচ রেজাল্ট বেশি দেখাচ্ছে ।

কিওয়াড রিসাচ করার জন্য আপনাকে প্রচুর  ব্রেইন খাটিয়ে উপযুক্ত কিওয়াড বের করে ,

ব্লগ আর্টিকেল পাবলিস্ট করার ফলে আপনার সাইট গুগল অবশ্যই র‌্যাংক করবে ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

যেমন একটি আর্টিকেল লিখলেন তার কিওয়াড হলো বেস্ট আইফোন ২০২৪ ।

অথ্যাৎ আপনি টাইটেল দিবেন ২০২৪ সালে আইফোন সর্ম্পকে একটা আটিকেল সুন্দর ভাবে লিখবেন । তারঁপর আপনি আইফোন এর মডেল দাম ,

ফিচাস , ভালো দিক গুলো তুলে ধরার চেষ্ঠা করবেন । যা আপনার কাস্টমার গুলো অতি সহজেই বুঝতে পারে ।

যদি কোন ইউজার বেস্ট আইফোন লিখে গুগলে সাচ করে ।

সেই অনুযায়ী গুগল সাচ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ভেতর থেকে বা গুগল এর তথ্য ভান্ডার থেকে ইউনিক আটিকেল প্রথমে শো করবে ।

এবং আটিকেল টি খুব সহজে চলে আসবে । এই জন্যই কিওয়াড রিসাচ এর উপর গুরুত্ব অনেক বেশি ।

  • যারা নতুন আটিকেল লিখতে চান তারা সব সময় লঙ্ক কিওয়াড ব্যবহার করবেন ।
  • কিন্তু লঙ্ক কিওয়াড গুলো গুগল সাচ ভলিউম কম থাকে ও আপনার সাথে কম্পিটিটর ও কম থাকে । কিন্তু পরে টাগেটেড ভিজিটরদের কাছে আপনার ব্লগ পোস্টটি তাড়াতাড়ি পেীছাবে ।
  • এবং আপনার কিওয়াড টি ভালো ভাবে র‌্যাংক করবে ।
  • যদি আপনি নিউ ব্লগার সাইটে র‌্যাংক করাতে চাইলে , তবে আমার জানা ক্ষেত্রে লঙ্ক টেইল কিওয়াড ব্যবহার করতে হবে ।

    কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

  • তাই বতমান কিওয়াড রিসাচ করার জন্য অনেক টুল ফ্রি বা পেইড পাওয়া যায় ।
  • আপনাকে কিছু টুলস ব্যবহার করার ফলে ভালো কিওয়াড খুজে পাবেন ।যেমন আপনাকে গুগল কিওয়াড প্ল্যানা ও উইবার এর জন্য সাজেস্ট আপনার জন্য বেস্ট হবে ।
  • আমি যে টুলস এর কথা বলাম যা আপনি ফ্রিতে কিওয়াড রিসাচ করলে কিওয়াড এর অভাব থাকবেনা । এবং আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে না ।
  • একদম ফ্রিতে সাইটটি ব্যবহার করতে পারবেন ।
  • আপনি ব্লগ আটিকেল গুলো ভালো ভাবে র‌্যাংক করলে গুগলে ,
  • তার পর সাইট লিঙ্ক বা আউট বর লিঙ্ক এড করতে পারেন । তাই আপনি ইনটানার লিঙ্ক ব্যবহার করলে ভিজিটর ওয়েবসাইটে র‌্যাংক করার পসিবলিটি অনেক বেশি থাকবে ।
  • আপনাদের ভালো একটা বিষয় হলো যে যদি আপনি নিজেই ক্লগ আটিকেল টি লিখে থাকেন ও যে মূল টপিক কেন্দ্র করে লিখবে তাহলে গুগল সাচ রেজাল্ট ভালো একটা র‌্যাংক পাবে ।

    কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

  • যে ব্যক্তি ব্লগ পোস্টটি পড়বে তার ওয়েবসাইটের মনোযোগ আকুষ্ঠ করে ।
  • বতমান ব্লগ পোস্ট আপনার কম্পিটিটরের সাথে ডিফি কাল্টি সাচ ভলিউম এর প্রতি সজাগ দৃষ্ঠি থাকতে হবে ।
  • সে ক্ষেত্রে আপনি তাবে পিছনে  ফেলে আপনার পোস্ট গুলো গুগল সাচ র‌্যাংক রাখতে পারেন ।

কিওয়াড রিসাচ করার নিয়ম :

বতমান ব্লগার ওয়েবসাইট কিওয়াড রিসাচ টা আসল বিষয় ।

কারণ কিওয়াড রিসাচ না জানা থাকলে ভালো কিছু হবে না । তাই নিচে কিওয়াড এর কিছু টপিক আলোচনা করব :

টপিক সিলেক্ট করুন :

যেমন আপনার ওয়েবসাইট কি ধরনের আটিকেল পোস্ট করবেন ,

তার একটা ভালো করে লিস্ট তৈরি করবেন ।প্রথমে ১০-২০ টা টপিক সিলেক্ট করবেন । তার পর আপনি দেখবেন যে টপিক সিলেক্ট করছেন তা দিয়ে গুগল পোস্ট আছে কি না তা জানতে হবে ।

এবং আপনি গুগল এর ফ্রি কিওয়াড রিসাচ টুল গুলো ব্যবহার করতে পারেন ।

সাব- টপিক সিলেক্ট করবে :

সাব টপিক নিধারণের জন্য , আপনাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটটের বা অন্য ব্যক্তির আটিকেল গুলো ভালো ভাবে পড়া ।

আপনাকে সাব টপিক দেওয়ার আগে ভাবতে হবে । আপনার কম্পিটিটর কি ধরনের সাব টপিক ব্যবহার করছে তা ভালো ভাবে ক্ষতিয়ে দেখা ।

তাই আপনারা সাবধান একটা বিষয়ে ,

ডুপ্লিকেট কোনো সাব টপিক ব্যবহার করবেনা , এতে করে গুগল কপি ধরে ফেলবে ।তাই আপনি এই কাজ থেকে বিরত থাকবেন।

রিলেটেড কিওয়াড বের করার নিয়ম :

যেমন রিলেটেড কিওয়াড গুলো আমরা  ফোকাস কিওয়াড সাথে সম্পৃক্ততা আছে ,

সেই রকম কিওয়াড আপনাকে বের করতে হবে ।

কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

কোনো ভিজিটর যদি রিলেটেড কিওয়াড লিখে সাচ করে তাহলে , তাহলে গুগল সাচ করলে প্রথমে  পেজে দেখাবে ।তাই রিলেটেড কিওয়াড এর উপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে ।

কিন্ত আপনা রিলেটেড কিওয়াড বেশি ব্যবহার করা যাবে না ,

গুগল স্প্যাম ধরতে পারে । তাই সুধু ফোকাস কিওয়াড ব্যবহার করলে ও হবে না , রিলেটেড কিওয়াড সজাগ থাকতে হবে ।

লঙ্ক টেইল বা মেইন কিওয়াড এড করবেন ;

অর্থ্যাৎ আপনার মেইন কিওয়াড হলো মার্কেটিং ।

এবং এর সাথে সামঞ্জ্যসো  কিছু ওয়াড এড করবেন ,যেন আপনার কম্পিটিটর কমে যায় । যেমন কিওয়াড এর সাথে নাম্বার বা লঙ্ক টেইল কিওয়াড ব্যবহার করতে পারবে ।তাতে করে ওয়াড টি ইউনিক হবে ।যেমন ডিজিটাল মাকেৃটিং ক্যারিয়ার  গড়ার সফলতার  ১০ টি জরুলি টিপস ।

অবশ্যই এটি একটি লঙ্ক টেইল  কিওয়াড এর উদাহরণ । এবং তা গুগর অনেক সহজে র‌্যাংক করা যাবে ।

সবশেষ আপনার ওয়েবসাইট অন পেজ ও অফ পেজ এসই সুন্দর ভাবে জানা থাকলে । আপনি গুগল ওয়েবসাইট ফাস্ট পেজে থাকবে ।

আশা করি আজকের টপিক সবার  উপকারে আসবে ।

লেখক,

মো: ইউসুফ আলী মামুন

Author: Hasan

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *